ইনসাইড বাংলাদেশ

জনঅসন্তোষ: সরকারের জন্য অশনিসংকেত 

নিজস্ব প্রতিবেদক

প্রকাশ: ০৭:৫৯ পিএম, ০৭ এপ্রিল, ২০২১


Thumbnail

৫ এপ্রিল থেকে দেশে চলছে লকডাউন। এ লকডাউন ক্রমশ প্রহসনে পরিণত হয়েছে। লকডাউনের তৃতীয় দিনে এসে বিভিন্ন শ্রেণী পেশার মানুষ বিক্ষোভ করে রাস্তায় নেমেছে। এ ধরনের লকডাউন তাদের যে ক্ষতি করছে তারা তার প্রতিবাদ করছেন। রাজনৈতিক বিশ্লেষকরা বলছেন যে বিভিন্ন শ্রেণি পেশার মানুষের এই অসন্তোষ ক্রমশ অসন্তোষে রূপ নিচ্ছে এবং এখনই যদি সরকার এই বিষয়টিকে নজরে রাখতে না পারে, সামাল দিতে না পারে তাহলে সামনে সরকারের বড় ধরনের ক্ষতির আশঙ্কা রয়েছে। 

এ প্রসঙ্গে রাজনৈতিক বিশ্লেষকরা বলছেন যে, বিভিন্ন শ্রেণি পেশার মানুষের আন্দোলনগুলো সবসময় বিপজ্জনক দিকে রূপ নেয়। এর আগে নিরাপদ সড়কের আন্দোলন একটি জটিল পরিস্থিতিতে নিয়ে গিয়েছিলো। সরকার সে সময় বাধ্য হয়ে নিরাপদ সড়কের লক্ষ্যে আইন সংশোধন করেছিলো। ধর্ষণ বিরোধী আন্দোলন সারাদেশে ছড়িয়ে পড়েছিলো। দ্রুততম সময়ের মধ্যে সরকার আইন পরিবর্তন করতে বাধ্য হয়েছিলো। এখন লকডাউন নিয়ে যে আন্দোলন সেই আন্দোলনে জনঅসন্তোষে রূপ নিচ্ছে। ব্যবসায়ী মহল মনে করছে যে, অন্য সব কিছু খোলা রেখে সীমিত আকারে অফিস-আদালত খোলা রেখে শুধুমাত্র দোকানপাট বন্ধ রাখাটা অগ্রহণযোগ্য এবং অকার্যকর। এ ধরনের লকডাউন অর্থহীন বলে ব্যবসায়ীরা মনে করছেন।

লকডাউন এর প্রথম দিন থেকেই ব্যবসায়ীরা থেমে থেমে বিভিন্ন স্থানে বিভিন্নভাবে বিক্ষোভ প্রদর্শন করছেন। এখন এই বিক্ষোভ এবং তাদের কর্মসূচি পুঞ্জীভূত হচ্ছে। সমন্বিতভাবে যেকোনো সময় কর্মসূচিতে যেতে পারেন এই ব্যবসায়ী মহল। বিশেষ করে যারা ক্ষুদ্র এবং মাঝারি ব্যবসায়ী, সামনের রোজা, ঈদ, পহেলা বৈশাখ, এইসময় দোকানপাট বন্ধ রাখা তাদের জন্য চরম ক্ষতিকর বলে তারা মনে করছেন। আর এখানেই একটি সংকট তৈরি হচ্ছে। ব্যবসায়ী মহল যদি ঐক্যবদ্ধ হয়ে আন্দোলন করে তাহলে সেটি সরকারের জন্য একটি বড় ধরনের চাপ হতে পারে বলে মনে করা হচ্ছে। শুধু ব্যবসায়ী মহল নয়, এখন বিভিন্ন ক্ষুদ্র ক্ষুদ্র গোষ্ঠী যেমন রাইড শেয়ারিং যারা করেন তারা, বিভিন্ন ধরনের ক্ষুদ্র পেশার মানুষ জনরাও আন্দোলন করছে। সরকারের পক্ষ থেকে এ বিষয়গুলোর দিকে নজর দেয়া দরকার বলে মনে করছেন বিশ্লেষকরা। কারণ এ ধরনের আন্দোলন দ্রুত গতিতে অন্যরকম রূপ নিতে পারে। 

রাজনৈতিক বিশ্লেষকরা বলছেন, যারা এখন রাস্তায় নেমেছেন তারা একেবারেই পেটের দায়ে নেমেছেন। কারণ এ ধরনের লকডাউন তাদের জন্য অনেক ক্ষতিকারক হবে। তারা মনে করছেন যে, গত এক বছর ধরে করোনার কারণে যে ব্যবসায়ীক অচলাবস্থা সেই অচলাবস্থা আরও তীব্র হবে লকডাউনের কারণে। লকডাউন নিয়েও সাধারণ মানুষের মধ্যে নেতিবাচক মনোভাব পাওয়া যাচ্ছে। বিশেষ করে কিছু খোলা রাখা, কিছু বন্ধ রাখার যে কৌশল, সেই কৌশলটি কোনো ভাবেই কার্যকর হবে না বলে মনে করছেন। এমনকি বিশেষজ্ঞরা বলছেন, এই লকডাউন অর্থহীন এবং এর ফলে লাভের চেয়ে ক্ষতি বড় হবে। তাহলে কেন কি কারণে সবকিছু আংশিক খোলা, আংশিক বন্ধ রাখা হয়েছে এই প্রশ্ন ক্রমশ উঠছে। মানুষ জন এসব সিদ্ধান্তকে প্রত্যাখ্যান করতে শুরু করছে।

রাজনৈতিক বিশ্লেষকরা মনে করছেন যে, টানা ১২ বছরের বেশি সময় ধরে ক্ষমতায় থাকা আওয়ামী লীগকে অবশ্যই জনগণের চিন্তা করতে হবে। জনগণের ভাবনাগুলো মাথায় রাখতে হবে। প্রথমত, বুঝতে হবে যে, জনগণ একটি অর্থনৈতিক টানাপোড়েনের মধ্যে দিয়ে যাচ্ছে। দ্বিতীয়ত, মানুষ কাজ করতে চায় এবং তৃতীয়ত, করোনা নিয়ে যে ভীতি সেই ভীতি কমে গেছে। কাজেই সরকারকেও লকডাউন এর বিকল্প একটি পদ্ধতি বের করতে হবে যেন ব্যবসায়ী থেকে শুরু করে নিম্ন আয়ের এবং মধ্য আয়ের মানুষের স্বার্থ সংরক্ষিত হয়। তা না হলে খুব শীঘ্রই এই সরকারের সিদ্ধান্তগুলো জনঅসন্তোষের মুখে পড়তে পারে বলে রাজনৈতিক মহল মনে করছেন।



মন্তব্য করুন


ইনসাইড বাংলাদেশ

বৃষ্টির আশায় ব্যাঙের বিয়ে

প্রকাশ: ০৮:০২ পিএম, ০২ মে, ২০২৪


Thumbnail

টানা খরতাপ থেকে স্বস্তি পেতে বৃষ্টির আশায় রাজশাহীতে ব্যাঙের বিয়ে দেওয়া হয়েছে।

বুধবার (১ মে) থেকে প্রতীকী এই বিয়ের আয়োজন করা হয় রাজশাহীর পবা উপজেলার ভুগরইল পশ্চিম আদিবাসীপাড়ায়। এ গ্রামের বাসিন্দারা সাঁওতাল। তবে খ্রিস্টান ধর্মের অনুসারী। সাঁওতালি রীতিনীতি অনুযায়ী বৃহস্পতিবার দুপুরে ব্যাঙের বিয়ের আনুষ্ঠানিকতা সম্পন্ন হয়।

গ্রামের একমাত্র চার্চের শিক্ষক অঞ্জলী বিশ্বাসসহ কয়েকজন ব্যাঙের বিয়ের আয়োজন করেন। এ জন্য বুধবার বিকেলে তারা গ্রামের এক শুকনো পুকুরপাড় থেকে একটি ছেলে ব্যাঙ ও একটি মেয়ে ব্যাঙ ধরে আনেন। তারপর সন্ধ্যায় গ্রামের চার্চে সাজানো ছাতনাতলায় বর ও কনের গায়ে হলুদ অনুষ্ঠিত হয়।

এই বিয়েতে বরের নাম রাখা হয় শিমুল। আর কনের নাম মেঘলা বিশ্বাস। গায়ে হলুদের পর কনেকে রাখা হয়েছিল গ্রামের আলফন্স বিশ্বাসের বাড়িতে। বৃহস্পতিবার দুপুরে গ্রামের নারী ও শিশু-কিশোরীরা নেচে-গেয়ে নানা আনুষ্ঠানিকতা পালন করেন। এরপর সবাই লাইন ধরে গ্রামের বয়োজ্যেষ্ঠ নারীদের আশীর্বাদ নিয়ে বরযাত্রী হিসেবে বর নিয়ে রওনা দেয়। সঙ্গে যান বরের প্রতীকী বাবা সৈকত বিশ্বাস আর প্রতীকী মা ভাবনা বিশ্বাস নামের দুই শিশু।

আলফন্স বিশ্বাসের বাড়ি গেলে বরের বাবা-মায়ের পা ধুইয়ে দেওয়া হয় পানি দিয়ে। তারপর সবাই বাড়িতে কনের জন্য অপেক্ষা করতে থাকেন। কনে সাজানো শেষ হলে অঞ্জলী বিশ্বাস পুরোহিত সেজে বর-কনের বিয়ের আনুষ্ঠানিকতা শেষ হয়। এরপর বর শিমুলের হাত দিয়ে কনে মেঘলার মাথায় সিঁদুর পরিয়ে দেওয়া হয়। খাওয়া-দাওয়ার পর শেষ হয় বিয়ের আনুষ্ঠানিকতা। পরে বর-কনেকে একটি পুকুরে ছেড়ে দেওয়া হয়।

বিয়ের আয়োজক অঞ্জলী বিশ্বাস বলেন, ‘টানা খরায় পথঘাট পুড়ে যাচ্ছে। সব ফসলের ক্ষতি হচ্ছে। পশুপাখি ও অন্যান্য প্রাণি কষ্ট পাচ্ছে পানির অভাবে। আমরা বিশ্বাস করি ব্যাঙের বিয়ে দিলে বৃষ্টি হবে। তাই আমাদের সামাজিক রীতিনীতি অনুযায়ী দুই কোলা ব্যাঙের বিয়ে দেওয়া হলো।’

বৃষ্টি   ব্যাঙের বিয়ে  


মন্তব্য করুন


ইনসাইড বাংলাদেশ

জয়পুরহাটে দুই উপজেলায় ৩০ প্রার্থীর মধ্যে প্রতীক বরাদ্দ

প্রকাশ: ০৬:২৪ পিএম, ০২ মে, ২০২৪


Thumbnail

দ্বিতীয় ধাপে আগামী ২১ মে অনুষ্ঠিতব্য জয়পুরহাট সদর ও পাঁচবিবি উপজেলায় ১১ চেয়ারম্যান প্রার্থীসহ ৩০ প্রার্থীর মধ্যে প্রতীক বরাদ্দ দেয়া হয়েছে। প্রতীক বরাদ্দের মধ্য দিয়ে এই দুই উপজেলায় প্রার্থীদের আনুষ্ঠানিক প্রচার-প্রচারণা শুরু হলো।

 

তফসিল অনুযায়ী আজ বৃহস্পতিবার (২ মে) দুপুরে জেলা প্রশাসক কার্যালয়ে প্রতিদ্বন্দ্বী প্রার্থীদের মধ্যে প্রতীক বরাদ্দ করেন নির্বাচনে দায়িত্ব প্রাপ্ত রিটার্নিং কর্মকর্তা।

 

এসময় বক্তব্য দেন জেলা প্রশাসক সালেহীন তানভীর গাজী। এসময় আরো উপস্থিত ছিলেন পুলিশ সুপার নুরে আলম (বিপিএম), অতিরিক্ত জেলা প্রশাসক বিপুল কুমার, জেলা নির্বাচন কর্মকর্তা ফজলুল করিম প্রমুখ।

 

জানা যায়, সদর উপজেলায় ৫ চেয়ারম্যান, ৭ ভাইস চেয়ারম্যান ও ৪ মহিলা ভাইস চেয়ারম্যান এবং পাঁচবিবি উপজেলায় ৬ চেয়ারম্যান, ৪ ভাইস চেয়ারম্যান ও ৪ মহিলা ভাইস চেয়ারম্যান বরাদ্দকৃত প্রতীক বুঝে নেন।

 

জয়পুরহাট সদরে কে কোন প্রতীক:

চেয়ারম্যান পদে এ ইএম মাসুদ রেজা (আনারস), খাজা শামসুল আল আমিন (দোয়াত কলম), আনোয়ার হোসেন (ঘোড়া), আমিনুল ইসলাম মাসুদ (কাপ পিরিচ), হাসানুজ্জামান মিঠু (মটরসাইকেল) প্রতীক পেয়েছেন।

 

ভাইস চেয়ারম্যান পদে অশোক কুমার ঠাকুর (টিউবয়েল প্রতীক), উজ্জ্বল মিনজি (টিয়া পাখি), জাকারিয়া মন্ডল (বৈদ্যুতিক বাল্ব), মুনছুর রহমান (মাইক), শামীম আহম্মেদ (উড়োজাহাজ), সিএম আফরাঈম কাবীর (তালা প্রতীক), আলী আকবর মোঃ ইজাহারুল ইসলাম ডাবলু (চশমা) প্রতীক পেয়েছেন।

 

মহিলা ভাইস চেয়ারম্যান পদে ফারহানা রহমান বিথী (ফুটবল), আছমা বিবি (হাঁস), নাছিমা আক্তার (বৈদ্যুতিক পাখা), রুমানা পারভীন (কলস) প্রতীক পেয়েছেন।

 

পাঁচবিবি উপজেলা কে কোন প্রতীক:

চেয়ারম্যান পদে আবু বক্কর সিদ্দিক (আনারস), জাহিদুল আলম (কৈ মাছ), মনিরুল শহীদ মন্ডল (মটর সাইকেল), সোহরাব হোসেন (দোয়াত কলম), সাঈদ জাফর চৌধুরী (টেলিফোন), সাবেকুন নাহার (ঘোড়া) প্রতীক পেয়েছেন।

 

ভাইস চেয়ারম্যান পদে ওয়াহিদুজ্জামান চৌধুরী (চশমা), আকরাম হোসেন তালুকদার (তালা), খালেকুল ইসলাম (টিউবওয়েল), ফরহাদ আলম (উড়োজাহাজ) প্রতীক পেয়েছেন।

 

মহিলা ভাইস চেয়ারম্যান পদে তামান্না বেগম (প্রজাপতি), রাজিনারা টুনি (বৈদ্যুতিক পাখা), রেবেকা সুলতানা (ফুটবল), মৌসুমী আক্তার (ফুলের টব) প্রতীক পেয়েছেন।

নির্বাচন কমিশনের ঘোষিত তফসিল অনুযায়ী, দ্বিতীয় ধাপের মনোনয়নপত্র বাছাই ২৩ এপ্রিল। রিটার্নিং কর্মকর্তার সিদ্ধান্তের বিরুদ্ধে আপিল ২৪ থেকে ২৬ এপ্রিল। আপিল নিষ্পত্তি ২৭ এপ্রিল থেকে ২৯ এপ্রিল, প্রার্থিতা প্রত্যাহারের শেষ সময় ৩০ এপ্রিল। প্রতীক বরাদ্দ ২ মে, আর ১৫০ উপজেলায় ভোটগ্রহণ হবে ২১ মে।


উপজেলা নির্বাচন   মনোনয়ন   চেয়ারম্যান   ভাইস চেয়ারম্যান   মহিলা ভাইস চেয়ারম্যান   প্রতীক বরাদ্দ  


মন্তব্য করুন


ইনসাইড বাংলাদেশ

শেখ হাসিনাকে নিয়ে কুরুচিপূর্ণ স্ট্যাটাস, আ.লীগ নেতাকে অব্যহতি

প্রকাশ: ০৬:০৭ পিএম, ০২ মে, ২০২৪


Thumbnail অভিযুক্ত আ.লীগ নেতা সরদার আবুল কালাম আজাদ

আওয়ামী লীগের সভাপতি ও প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনাকে কটাক্ষ করে ফেসবুকে কুরুচিপূর্ন স্ট্যাটাস দেওয়ায় পাবনার ভাঙ্গুড়া উপজেলা আওয়ামী লীগের প্রস্তাবিত সাংগঠনিক সম্পাদক সরদার আবুল কালাম আজাদকে অব্যহতি দেওয়া হয়েছে। সেই সঙ্গে কেন তাকে স্থায়ীভাবে বহিষ্কার করা হবে না তা ৭ দিনের মধ্যে জানাতে ওই নেতাকে নির্দেশ দিয়েছে জেলা আওয়ামী লীগ।

 

খোঁজ নিয়ে জানা গেছে, গত মঙ্গলবার (৩০ মে) দিবাগত রাতের পর কোনো এক সময় আবুল কালাম আজাদ তার ফেসবুক একাউন্টে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনাকে কটাক্ষ করে স্ট্যাটাস দেন।

 

পরদিন বুধবার (০১ মে) সকালে তার লেখাটি সবার নজড়ে আসার পর ভাইরাল হয়ে যায়। এতে সমালোচনার ঝড় ওঠে স্থানীয় আওয়ামী লীগ নেতা-কর্মীদের মাঝে। সমালোচনার মুখে বাধ্য হয়ে এক পর্যায়ে পোস্টটি তার ফেসবুক থেকে ডিলিট করে দেন ওই নেতা।

 

বিষয়টি উপজেলা ও জেলা আওয়ামী লীগ নেতাদের নজড়ে এনে তার শাস্তির দাবি জানান স্থানীয় নেতৃবৃন্দ। পরে অভিযোগের সত্যতা পাওয়ায় বুধবার (১ মে) রাতে এক চিঠিতে সরদার আবুল কালাম আজাদকে তার প্রস্তাবিত পদ থেকে অব্যহতি দেয় জেলা আওয়ামী লীগ।


আরও পড়ুন: রাষ্ট্রপতির কাছে ক্ষমা চাইবেন বেগম জিয়া?

 

জেলা আওয়ামী লীগের দপ্তর সম্পাদক মোস্তাফিজুর রহমান সুইট স্বাক্ষরিত ওই চিঠিতে বলা হয়, 'কেন্দ্রীয় আওয়ামী লীগের নির্দেশে পাবনা জেলা আওয়ামী লীগের জরুরী সভার সিদ্ধান্ত মোতাবেক প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা সম্পর্কে ফেসবুকে অশালীন ও কুরুচপিূর্ন মন্তব্য করায় সাংগঠনিক শৃঙ্খলা ভঙ্গের কারণে ভাঙ্গুড়া উপজেলা আওয়ামী লীগের প্রস্তাবিত সাংগঠনিক সম্পাদক সরদার আবুল কালাম আজাদকে তার সকল পদ থেকে অব্যহতি প্রদান করা হলো। সেই সঙ্গে কেন তাকে স্থায়ীভাবে বহিষ্কার করা হবে না তা পত্র প্রাপ্তির সাত দিনের মধ্যে জবাব দিতে নির্দেশ প্রদান করা হলো। যদি তিনি সাত দিনের মধ্যে জবাব না দেন তাহলে তাকে স্থায়ীভাবে বহিষ্কারের জন্য কেন্দ্রীয় আওয়ামী লীগের কাছে সুপারিশ করা হবে।'

 

এ বিষয়ে মন্তব্য জানতে সরদার আবুল কালাম আজাদের মোবাইল ফোনে একাধিকবার কল করা হলেও তিনি রিসিভ করেননি।


আরও পড়ুন: নির্দেশ অমান্যকারী মন্ত্রী-এমপিদের সাধারণ ক্ষমা?

 

পাবনা জেলা আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক গোলাম ফারুক প্রিন্স এমপি বলেন, ‘জননেত্রী শেখ হাসিনাকে নিয়ে আওয়ামী লীগ নেতার এমন স্ট্যাটাস খুবই ন্যাক্কারজনক। বিষয়ে কেন্দ্রীয় আওয়ামী লীগ নেতাদের সাথে কথা বলে তাকে সকল পদ থেকে অব্যহতি দেওয়া হয়েছে।


অব্যহতি   আওয়ামী লীগ নেতা   স্যাটাস   কুরুচীপূর্ণ  


মন্তব্য করুন


ইনসাইড বাংলাদেশ

দ্বাদশ সংসদের দ্বিতীয় অধিবেশন শুরু

প্রকাশ: ০৫:৩৫ পিএম, ০২ মে, ২০২৪


Thumbnail

দ্বাদশ জাতীয় সংসদের দ্বিতীয় অধিবেশন শুরু হয়েছে। রাষ্ট্রপতি মো. সাহাবুদ্দিন সাংবিধানিক ক্ষমতাবলে গত ১৫ এপ্রিল এ অধিবেশন আহ্বান করেন।

বৃহস্পতিবার (২ মে) বিকেল ৫টায় স্পিকার শিরীন শারমিন চৌধুরীর সভাপতিত্বে সংসদ ভবনে এ অধিবেশন শুরু হয়।

অধিবেশনের শুরুতে স্পিকার সভাপতিমণ্ডলী এম এ মান্নান, আসাদুজ্জামান নুর, শফিকুল ইসলাম শিমুল, গোলাম কিবরিয়া টিপু ও ফজিলাতুন্নেছার নাম ঘোষণা করেন।

স্পিকার ও ডেপুটি স্পিকারের অনুপস্থিতি নামের অগ্রবর্তিতা অনুযায়ী সভাপতিমণ্ডলীর সদস্যরা অধিবেশনে সভাপতিত্ব করবেন।

এর পর অধিবেশনে গত ১৬ মার্চ ঝিনাইদহ-১ আসনের সংসদ সদস্য আব্দুল হাইয়ের মৃত্যুতে শোক প্রস্তাব আনা হয়। এ ছাড়া সাবেক সংসদ সদস্য শামছুল হক ভূঁইয়া, আবুল হাসেম খান, পিনু খান, নজির হোসেন ও মোখলেছুর রহমান এবং বীর মুক্তিযোদ্ধা ও ভাষা সৈনিক, একুশে পদকপ্রাপ্ত ও আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনালের চিফ প্রসিকিউটর গোলাম আরিফ টিপু, একুশে পদকপ্রাপ্ত প্রবীণ সাংবাদিক ও প্রধানমন্ত্রীর প্রেস সচিব ইহসানুল করিম, আওয়ামী লীগের উপদেষ্টা পরিষদের সদস্য ও একুশে পদকপ্রাপ্ত শিক্ষাবিদ ড. প্রণব কুমার বড়ুয়ার মৃত্যুতে শোক প্রকাশ করা হয়।

এরপর সংসদ সদস্য আব্দুল হাইয়ের শোক প্রস্তাবের ওপর আলোচনা শুরু হয়।

জাতীয় সংসদ   রাষ্ট্রপতি   মো. সাহাবুদ্দিন  


মন্তব্য করুন


ইনসাইড বাংলাদেশ

সহকারী সচিব হলেন ক্যাডার বহির্ভূত ৭ কর্মকর্তা

প্রকাশ: ০৫:২৩ পিএম, ০২ মে, ২০২৪


Thumbnail

ক্যাডার বহির্ভূত ৭ কর্মকর্তাকে সহকারী সচিব পদে পদোন্নতি দিয়েছে সরকার। বৃহস্পতিবার (২ মে) জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয় থেকে এ সংক্রান্ত প্রজ্ঞাপন জারি করা হয়।

প্রজ্ঞাপনে বলা হয়, ৭ কর্মকর্তাকে সহকারী সচিব (ক্যাডার বহির্ভূত) পদে পদোন্নতি দিয়ে জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয়ের বিশেষ ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা পদে নিয়োগ করা হলো। নিয়মানুযায়ী পরবর্তীতে তাদের পদায়ন করা হবে।
 
জাতীয় বেতনস্কেল, ২০১৫ অনুযায়ী তারা ৯ম গ্রেডে বেতন-ভাতা পাবেন বলে প্রজ্ঞাপনে জানানো হয়।

সহকারী সচিব   জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয়  


মন্তব্য করুন


বিজ্ঞাপন